
উৎসব চলাকালে বন বিভাগ, কোস্টগার্ড, নৌবাহিনী ও পুলিশ সার্বক্ষণিক টহল দিয়েছে। এবারের আয়োজন শান্তিপূর্ণভাবে শেষ হলেও হরিণ শিকারের ফাঁদ ও ৩২ জন শিকারিকে আটক করা হয়েছে।
দুবলারচরের রাস উৎসবের ইতিহাস উনিশ শতকের শুরুর দিকে সাধু হরিভজন দ্বারা শুরু হয়। পরে এটি ধীরে ধীরে বড় একটি আধ্যাত্মিক মিলনমেলায় পরিণত হয়। এবারও ভারতের ভক্তসহ দেশব্যাপী বহু মানুষ অংশ নিয়েছেন।
উৎসব শেষে অংশগ্রহণকারীরা সমুদ্রের জলে স্নান করে নিজের গন্তব্যে ফিরেছেন। বন বিভাগ নিশ্চিত করেছে, আগাম প্রস্তুতি ও যৌথ টহলের কারণে এবারের উৎসবে অপরাধ আগের বছরের তুলনায় কম হয়েছে।